স্থানীয়ভাবে শুরুতে প্রি মেডিকেল চেকআপ করা হয়না বলে প্রচুর অর্থ ও সময় ব্যয় করে পাসপোর্ট তৈরী ও ট্রেনিং করেও প্রার্থীরা বিদেশে যেতে পারেনা। প্রচুর অর্থ ও সময় ব্যয় করে যখন ঢাকায় মেডিকেল চেকআপে আনফিট হয় তখন অনেকে অসাধু পন্থায় আশ্রয় ফিট সার্টিফিকেট নিতে চেষ্টা করে।আনুমানিক শতকরা ১৫ থেকে ২০ ভাগ প্রার্থী মেডিকেল টেস্টে আনফিট বিবেচিত হয়।
প্রবাস গমনেচ্ছুক মহিলাদের প্রথমেই প্রি-মেডিকেল চেক আপ স্থানীয় ভাবে ডেমো অফিসের তত্বাবধানে ব্যবস্থা করা হবে। -সফলভাবে ট্রেনিং সমাপ্ত করার সনদ ডিজির স্বাক্ষরসহ টিটিসি ডেমো অফিসে প্রেরণ করবে। প্রার্থীরা যেদিন পাসপোর্ট তুলতে আসবে সেদিন ডেমো অফিস থেকে সনদ সংগ্রহ করবে। ডেমো অফিসের এডি সনদপত্রে পাসপোর্ট নম্বর লিখে দেবেন। যেহেতু এডি, ডেমো সনদপত্রে পাসপোর্ট নম্বর লিখবেন সেহেতু সনদপত্রে এডির স্বাক্ষর নেয়া যেতে পারে। ডেমোর মাধ্যমে মহিলাদের টিটিসিতে ট্রেনিং করতে পাঠালে এবং সনদ বিতরণ করলে ট্রেনিং না করে সনদ পাওয়ার পথও বন্ধ হবে। -স্থানীয় ভাবে প্রি-মেডিকেল চেক আপের জন্য যেসব জেলায় মেডিকেল কলেজ আছে সেখানে ফ্রি চেক আপ করা সম্ভব। অন্যান্য জেলায় প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যত টাকায় প্রয়োজনীয় টেস্ট করা সম্ভব।এই কারণে প্রয়োজনীয় অর্থ কল্যাণ বোর্ড ডেমো বরাবর বরাদ্দ করবে। যদি তা সম্ভব না হয় স্থানীয় দানশীল ব্যক্তিদের উৎসাহিত করে এমনকি প্রার্থীকেও উৎসাহিত করা যেতে পারে। -স্থানীয় মেডিকেল চেক আপে ফিট হলে ডেমো এর মাধ্যমে পাসপোর্টের আবেদন করতে সহয়তা করা হবে।মহিলারা পাসপোর্ট যেন স্বল্প সময়ে পায় সেজন্য ডেমো থেকে এডি, পাসপোর্টকে পত্র প্রেরণ করা হবে মহিলাদের নামের তালিকা সহ। সংশ্লিষ্ট থানায় এই পত্রের অনুলিপি দেয়া হবে যাতে পুলিশ ভেরিফিকেশনে বিলম্ব না হয়।