১। প্রচলিত পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীর প্রকৃত আর্থসামাজিক অবস্থা নিরুপন পূর্বক যোগ্য শিক্ষার্থী নির্ধারণগত সমস্যা। ২। কেন্দ্রিয়ভাবে ডাটাবেজ তৈরীর কারণে উপবৃত্তি বিতরণে দীর্ঘসূত্রীতা। ৩। ডাটাবেজ ভুল সংশোধনে জটিলতা। ৪। প্রতিষ্ঠান প্রধানের উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে একাধিকবার যাতায়াত। ৫। উপবৃত্তি বিতরণ কাজে পরীক্ষার্থী শিক্ষক, ব্যাংক র্কর্মতাসহ সংশ্লিষ্ট সকলের র্কমকালীন সময়রে অপচয়
১.ভর্তিকালীন সময়ে আর্থ সামাজিক তথ্য সম্বলিত ফরমের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তি ও শিক্ষার্থীদের ডাটাবেজ প্রস্তুতকরণ। ২.প্রস্তুতকৃত ডাটাবেজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রদর্শন, মাল্টিমিডিয়ার সাহায্যে শ্রেণীতে প্রদর্শণ এবং হার্ডকপি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নোটিশ বোর্ডে প্রদর্শণ। ৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অভিভাবক, শিক্ষার্থী গর্ভনিং বডির সদস্যদের উপস্থিতিতে যোগ্য শিক্ষার্থী বাছাইকরণ। ৪. অনলাইনে নির্ধারিত ফরমের মাধ্যমে যোগ্য শিক্ষার্থীদের তথ্য পিআইইউ-তে প্রেরণ। ৫. পিআইইউ কর্তৃক বরাদ্দ সাপেক্ষে মোবাইল ব্যাংকিং-র মাধ্যমে উপবৃত্তি বিতরণ।