• পাঠদান আকর্ষনীয় নয়।চাহিদা ভিত্তিক পাঠদানের অভাব। • শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় অনাগ্রহ। • শিক্ষকদের দক্ষতার ঘাটতি। • শিক্ষকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাব। • শিক্ষকদের ক্লাসে পাঠদানে মানিসিকতার বা যত্নের অভাব। • ফলে শিক্ষার্থীরা প্রাইভেট বা কোচিংএ মনোযোগী হয়। • মানসম্মত শিক্ষাদান ব্যহত হয়। • ক্লাসে উপস্থিতির হার কমে আসে। • ফলাফল সন্তোষজনক হয় না।
শিক্ষার্থীদের চাহিদাভিত্তিক পাঠদানের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না থাকায় তারা ক্লাসে অমনোযোগী হয়।এক্ষত্রে শিক্ষকরা যথেষ্ট যত্ন সহকারে পাঠদান করে না। এ সমস্যা সমাধানে শিক্ষার্থীদের চাহিদা কি তা সংগ্রহ করা হবে।পাঠদানে কোন বিষয় গুলো তাদের পছন্দ এবং অপছন্দ তা জানার জন্য এক বা একাধিক ফরম প্রস্তুত করা হবে।উক্ত ফরমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী তাদের পাঠদানের ব্যবস্থা করা হবে।শিক্ষদের ক্লাসে যত্নবান ও মনোযোগী হওয়ার জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের পছন্দ/অপছন্দ জেনে সে অনুযায়ী পাঠদানের ব্যবস্থা নিবেন।