প্রকল্প সমূহ

পলিথিন এবং প্লাস্টিক হতে জ্বালানী তেল
শোষণ রেফ্রিজারেশন সিস্টেম

Voice of Bangla (Bangla Text To Speech)


১। বাংলা ভাষা পৃথিবীতে ৪ তম (ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ভিত্তিতে) হওয়া সত্ত্বেও বাংলা ভাষায় বর্তমানে কোনো নির্ভরযোগ্য ও টেকসই আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech)সফটওয়ার নেই। ২। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১৮.৭% জনগণ (world bank report 2015) চোখে দেখতে পারে না অথবা চোখে দেখা জনিত সমস্যা রয়েছে, ফলে তারা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়। ৩। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪৮.৫% জনগণ (UNESCO) অশিক্ষিত অথবা সাধারন বাংলা পড়তে পারে না। ৪। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪.৩% জনগণ (Unnayan Onneshan) কানে শুনতে অথবা কথা বলতে পারে না, যাদের জন্য বিশেষ ভাষা American Sign Language(ASL) বাংলাতে নেই। ৫। অধিকাংশ আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech) এর রুপান্তরিত শব্দ শুনতে রোবটিক অথবা যান্ত্রিক হয়ে থাকে, ফলে তা শ্রুতিমধুর নয়। এবং অধিকাংশ সময় অস্পষ্ট হয়ে থাকে। ৬। বাংলাদেশের এই বিশাল জনসংখ্যার (চোখে দেখতে যাদের সমস্যা রয়েছে) শিক্ষার একমাত্র উপকরন ব্রেইল বুক, যা মুদ্রণ খুবই ব্যয় বহুল। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা অশিক্ষিত রয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যারা অশিক্ষিত রয়েছে, পড়তে না পারার কারণে তারা নানান সুবিধা বঞ্চিত ও বিভিন্ন ভাবে অবহেলিত হয়ে থাকে।

চিহ্নিত সমস্যা এবং প্রস্তাবিত সমাধান

১। বাংলা ভাষা পৃথিবীতে ৪ তম (ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ভিত্তিতে) হওয়া সত্ত্বেও বাংলা ভাষায় বর্তমানে কোনো নির্ভরযোগ্য ও টেকসই আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech)সফটওয়ার নেই। ২। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১৮.৭% জনগণ (world bank report 2015) চোখে দেখতে পারে না অথবা চোখে দেখা জনিত সমস্যা রয়েছে, ফলে তারা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়। ৩। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪৮.৫% জনগণ (UNESCO) অশিক্ষিত অথবা সাধারন বাংলা পড়তে পারে না। ৪। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪.৩% জনগণ (Unnayan Onneshan) কানে শুনতে অথবা কথা বলতে পারে না, যাদের জন্য বিশেষ ভাষা American Sign Language(ASL) বাংলাতে নেই। ৫। অধিকাংশ আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech) এর রুপান্তরিত শব্দ শুনতে রোবটিক অথবা যান্ত্রিক হয়ে থাকে, ফলে তা শ্রুতিমধুর নয়। এবং অধিকাংশ সময় অস্পষ্ট হয়ে থাকে। ৬। বাংলাদেশের এই বিশাল জনসংখ্যার (চোখে দেখতে যাদের সমস্যা রয়েছে) শিক্ষার একমাত্র উপকরন ব্রেইল বুক, যা মুদ্রণ খুবই ব্যয় বহুল। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা অশিক্ষিত রয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যারা অশিক্ষিত রয়েছে, পড়তে না পারার কারণে তারা নানান সুবিধা বঞ্চিত ও বিভিন্ন ভাবে অবহেলিত হয়ে থাকে।

১। বাংলা ভাষা পৃথিবীতে ৪ তম (ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ভিত্তিতে) হওয়া সত্ত্বেও বাংলা ভাষায় বর্তমানে কোনো নির্ভরযোগ্য ও টেকসই আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech)সফটওয়ার নেই। ২। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ১৮.৭% জনগণ (world bank report 2015) চোখে দেখতে পারে না অথবা চোখে দেখা জনিত সমস্যা রয়েছে, ফলে তারা শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়। ৩। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪৮.৫% জনগণ (UNESCO) অশিক্ষিত অথবা সাধারন বাংলা পড়তে পারে না। ৪। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪.৩% জনগণ (Unnayan Onneshan) কানে শুনতে অথবা কথা বলতে পারে না, যাদের জন্য বিশেষ ভাষা American Sign Language(ASL) বাংলাতে নেই। ৫। অধিকাংশ আক্ষরিক শব্দ থেকে কথ্য কণ্ঠস্বরে রুপান্তকারী (Text to speech) এর রুপান্তরিত শব্দ শুনতে রোবটিক অথবা যান্ত্রিক হয়ে থাকে, ফলে তা শ্রুতিমধুর নয়। এবং অধিকাংশ সময় অস্পষ্ট হয়ে থাকে। ৬। বাংলাদেশের এই বিশাল জনসংখ্যার (চোখে দেখতে যাদের সমস্যা রয়েছে) শিক্ষার একমাত্র উপকরন ব্রেইল বুক, যা মুদ্রণ খুবই ব্যয় বহুল। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা অশিক্ষিত রয়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যারা অশিক্ষিত রয়েছে, পড়তে না পারার কারণে তারা নানান সুবিধা বঞ্চিত ও বিভিন্ন ভাবে অবহেলিত হয়ে থাকে।