তৈরি পোশাক কারখানায় প্র্রাথমিক খরচের ৬০-৭০ শতাংশই যায় কাপড়ের পেছনে। কিন্তু সনাতন ব্যবস্থায় কারখানায় বিপুল পরিমাণ কাপড়ের অপচয় হচ্ছে। সেই অপচয়রোধে একটা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি গ্রহণের জন্য এই প্রকল্প। এতে একটি ইন্টার্যারক্টিভ অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করা হবে, যা কাপড়ের সর্বোচ্চ ব্যবহারের পাশাপাশি সর্বনিম্ন অপচয় নিশ্চিত করবে। এই সফটওয়্যারের গাণিতিক পদ্ধতিতে বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয় ঘটানো হবে, যাতে যৌক্তিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি গাণিতিক দৃষ্টিভঙ্গিও থাকবে। এ ব্যবস্থায় কমপক্ষে ২ শতাংশ কাপড় অপচয় কমানো সম্ভব।
তৈরি পোশাকের প্র্রাথমিক খরচের ৬০-৭০ শতাংশই যায় কাপড়ের পেছনে। কিন্তু কাপড়ের অপচয় সাধারণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে, যেটা প্রচুর অর্থের পাশাপাশি শ্রম শক্তিরও ক্ষতি সাধন করছে। সাপ্লাই চেইনের যে কোনো ধাপে সমন্বিত পরিকল্পনার অভাব, কাপড়ের ব্যবহার প্রাক্কলনে বহুদিনের পুরনো ব্যবস্থা, রোল ও লট বাছাইয়ের ক্ষেত্রের সুবিধাজনক ব্যবস্থার অভাব, দুর্বল ও ব্যবহার অনুপযোগী কাপড় কাটা পদ্ধতি এবং সর্বপোরি নানাবিধ অব্যবস্থাপনার কারণে এক্ষেত্রে অপচয় ঘটছে। যথাযোগ্য যন্ত্রপাতি ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির অভাবে পরিকল্পনা ও সম্পদের ব্যবহারে সমন্বয়হীনতা রয়েছে।
একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় এই সমস্যার উল্লেখযোগ্য মাত্রার সমাধান বের করা যেতে পারে। এই প্রকল্পে আমরা একটি ইন্টার্যািক্টিভ অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার তৈরি করবো, যাতে কাপড়ের সর্বোচ্চ ব্যবহারের পাশাপাশি সর্বনিম্ন অপচয় নিশ্চিত করা হবে। এই সফটওয়্যারের গাণিতিক পদ্ধতিতে বিভিন্ন উপাদানের সমন্বয় ঘটানো হবে, যাতে যৌক্তিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি গাণিতিক দৃষ্টিভঙ্গিও থাকবে। যা সনাতন অবধারণগত কাজের পরিবর্তন করে ব্যবহারকারীদের গাণিতিক হিসাব দিবে। আমরা প্রকৌশল ব্যবস্থায় কমপক্ষে ২ শতাংশ কাপড় অপচয় কমিয়ে আনতে পারব। যেটা কারখানা মালিকের অর্থ বাঁচানোর পাশাপাশি বাংলাদেশকেও প্রচুরি অর্থের অপচয় থেকে রক্ষা করবে।