প্রচলিত পেট্রোল, ডিজেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস চালিত যানবাহন কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রিক অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইডের মতো অত্যন্ত ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে। সেটার পরিবর্তে বৈদ্যুতিক যান তৈরি করলে সেটা ক্ষতিকর পদার্থ নির্গমন বন্ধ না করে বৈশ্বিক উষ্ণতা সহনীয় মাত্রা রাখা এবং পরিবেশ রক্ষার কাজ করবে। এই প্রকল্পে সে ধরনের একটি পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক যান তৈরি করা হবে।
পেট্রোল, ডিজেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস চালিত যানবাহন কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রিক অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইডের মতো অত্যন্ত ক্ষতিকর পদার্থ নির্গত করে। যেটা বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়িয়ে তুলছে এবং পরিবেশকে দূষিত করছে মারাত্মকভাবে। পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক যান তৈরি এ ধরনের বৃহদাকার সমস্যার সমাধান দিতে পারে।
পরিবেশবান্ধব বৈদ্যুতিক যান বা ইলেকট্রিক কার বৈশ্বিক উষ্ণতা ও পরিবেশগত দূষণ প্রতিরোধে স্থায়ী সমাধান হতে পারে। ইলেকট্রিক কার প্রচলিত পেট্রল, ডিজেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসচালিত গাড়ির তুলনায় ৮০-৮৫শতাংশ বেশি কার্যকরী, অন্যদিকে প্রচলিত গাড়ির কার্যকারিত ২০-২৫ শতাংশ। সে হিসাবে বৈদ্যুতিক গাড়ি প্রচলিত গাড়ি থেকে ৪ গুণ বা ৪০০শতাংশ বেশি জ্বালানি সহায়ক। বৈদ্যুতিক গাড়ি কার্বন ডাই-অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রিক অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইডের মতো ক্ষতিকর কণা নির্গত করে না, যা বৈশ্বিক উষ্ণতা সহনীয় মাত্রায় রাখতে সহায়ক। প্রচলিত গাড়িতে ২০০০টির বেশি চলমান অংশ থাকলেও বৈদ্যুতিক গাড়িতে সেটার সংখ্যা ২০টির বেশি নয়। ফলে হরহামেশায় পার্টস পরিবর্তনের প্রয়োজন হয় না। আর এর পার্টস পরিবর্তন বেশ সহজ ও ব্যবহারকারীবান্ধব।