প্রকল্প সমূহ

সচেতনতা গড়ে তোলার মাধ্যমে হাসপাতাল সমাজসেবা কার্যক্রমের সেবা সহজীকরণ ও সম্প্রসারণ
কৃষিপণ্য পাইকারী ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স প্রদান সহজীকরণ (হোম সার্ভিসের মাধ্যমে)

ডিজিটাল পদ্ধতিতে কৃষকের নিকট বিএডিসি’র মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ।


চিহ্নিত সমস্যা এবং প্রস্তাবিত সমাধান

<p>সনাতন পদ্ধতির বীজ বিপণন কার্যক্রমের কারণে কৃষক / বীজ ডিলারদের সঠিক চাহিদা নিরূপণ ও সে মোতাবেক সময়মতো বীজ পৌছানো যায় না এবং তথ্য ও যোগাযোগের সীমাবদ্ধতার কারণে কৃষককে বারবার ডিলার / বীজ বিক্রয় কেন্দ্রে যাতায়াত করতে হয়। ফলে বাড়তি শ্রম, সময় ও ভোগান্তির কারণে তারা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অনেক সময় অসাধু ব্যবসায়ী কর্তৃক বিএডিসি’র বীজের পরিবর্তে ভেজাল বীজ কিনে কৃষক প্রতারিত হয়।</p>

<p>বীজ বিপণন কার্যক্রম মনিটরিং করার জন্য ওয়েবভিত্তিক সফটওয়্যার প্রস্তুত করা হবে। জরিপের মাধ্যমে কৃষকের বীজ ও ফসল উৎপাদন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদি  সংগ্রহ পূর্বক উক্ত সফটওয়্যারে একটি ডাটাবেজ তৈরী করা হবে। উক্ত ডাটাবেজ হতে প্রকল্প এলাকার কৃষকের জন্য চাহিদার বিপরীতে প্রাপ্যতার ভিত্তিতে আনুপাতিক হারে বরাদ্দ প্রদান করা হবে। চাহিদা অনুযায়ী বীজের পর্যাপ্ত বরাদ্দ যেন পাওয়া যায় সে বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হবে। বিএডিসি’র সদর দপ্তর হতে বীজের বরাদ্দ প্রাপ্তির পর বীজের মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান সহ আনুষঙ্গিক তথ্যাদি এসএমএস এর মাধ্যম কৃষক ও বীজ ডিলারদের জানানো হবে।</p> <p> কৃষক চাহিদা অনুযায়ী বীজ না পেলে  বীজ ডিলার / বিক্রয় কেন্দ্রে প্রদর্শিত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মোবাইলে / ইমেইলে / ওয়েবপেইজের অভিযোগ পাতায় যোগাযোগ করতে পারবেন। অভিযোগ/সংবাদের ভিত্তিতে  সমন্বয়ের মাধ্যমে বীজের সংকট নিরসন করা হবে। ভেজাল বীজ দ্বারা কৃষক প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি গোচরীভূত হওয়ার পর জেলা এবং উপজেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটিকে তাৎক্ষণিকভাবে অবহিতকরণের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।</p>